কৌটিল্যের কূটনীতিক তত্ত্বের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
কৌটিল্যের কূটনীতি :
কৌটিল্য, আলোচনা চাণক্যাপও, প্রাচীন উচ্চ একজন মহান পন্ডিত, দার্শনিক এবং কূটনীতি ছিলেন। তাঁর বই "অর্থশাস্ত্র"-এ তিনি কূটনীতির এক বিস্তৃতি এবং বাস্তববাদী বর্ণনা উল্লেখ করেছেন। তাঁর কূট ভিত্তি সত্য রাষ্ট্রের কৌশল এবং বৈদেশিক সম্পর্কে আলোকপাত করে।
কৌটিল্যের কূটনীতির মূল গান নিম্নরূপ:
ষড়গুণ্য (ষড় নিয়ম):
কৌটিল্য গঠনের মত কূটনীতির কথা লিখুন, যা একটি রাষ্ট্রকে তার স্বার্থ ব্যবহার করতে পারে। এগুলি হল:
সন্ধি (শান্তি স্থাপন) এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখা।
বিগ্রহ (যুদ্ধ): যুদ্ধ বাতা। ©শিক্ষাকুঠির
যান (মার্চিং): যুদ্ধের জন্য যুদ্ধ এবং সম্পূর্ণ।
আসন (চুপ আসন): নিপীড়ন বা অপেক্ষা করা।
দ্বীধী ভাব (দ্বৈত অংশ): একই সময়ে মিত্রতা এবং শত্রুতা রাখা।
সমশ্রয় (আশ্রয় অন্বেষণ): আত্মরাষ্ট্রের আশ্রয় নেওয়া।
মণ্ডলসত্ত্ব (রাষ্ট্রের বৃত্ত):
কৌটিল প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মধ্যে একটি চক্র কল্পনা, যেখানে রাষ্ট্রের মিত্র এবং থাকে। এই শক্তি, রাষ্ট্র তার প্রতিবেশী রাষ্ট্রের শক্তির মধ্যে ভরসাম্য বজায় রাখতে হবে। ©শিক্ষাকুঠির
উপায় (কৌশল):
কৌটিল্য ছাত্রদের পরাজিত করার জন্য চারটি উপায়ের কথা লেখক:
সাম (আলোচনা): আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা।
দান (ছাড়): উপহার বা সুবিধার মাধ্যমে মিত্রতা করা।
ভেদ (বিভাগ): মধ্যে বিভেদ করা।
দণ্ড (বল): শক্তি প্রয়োগ করা। ©শিক্ষাকুঠির
গুপ্তচর (গুপ্তচরবৃত্তি):
কৌটিল্য গুপ্তচরবৃত্তিকে কৌটিনীতির একটি অংশ হিসেবে সদস্যরা করতে হবে। তিনি বিভিন্ন ধরনের গুপ্তচরের কথা বলেছেন এবং তাদের কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।
থাবাবাস (জাবাস):
কটিল্য আলি বাউদের গুরুত্বের উপর ব্রাউয়াল। তিনি বলেন, তাদের রাষ্ট্রের উদ্দেশ্য এবং তাদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
কৌটিল্যের কূটনীতি আজও প্রাসঙ্গিক। তাঁর বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গি এবং কৌশল রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে মূল্যবান শিক্ষা প্রদান করে। ©শিক্ষাকুঠির
কৌটিল্যের কূটনীতির মূল লক্ষ্য ছিল রাষ্ট্রের সুরক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তিনি বিশ্বাস করতেন, একজন সফল শাসকে অবশ্যই কঠোর, বাস্তববাদী এবং কৌশলগত হতে হবে।©শিক্ষাকুঠির
Comments
Post a Comment