Posts

Showing posts from August, 2024

Write down the techniques for effective reading and the reading strategies that are useful.

Write down the techniques for effective reading and the reading strategies that are useful. We all need to read in whatever job we do. Reading is an essential life skill you need whether you’re writing a research paper, planning a website or drafting a project report. But do you sometimes find yourself struggling to cope with reading in this fast-paced digital world? Do you re-read documents often to understand them? You need to develop keen and acute reading strategies. Effective reading strategies help you read better, understand the content in a simplified way, and save you time. What are the reading strategies? Reading strategies are techniques to better absorb and understand content. Incorporating these techniques in reading will allow you to read with focus and concentration so you don’t end up re-reading the same content over and over again. The most productive reading techniques are SQ3R, skimming, scanning, active reading, detailed reading, speed reading, and Structure-Proposi...

Global Commons

গ্লোবাল কমন্স বলতে সেই এলাকা বা অঞ্চলগুলিকে বোঝায় যেগুলি জাতি রাষ্ট্রগুলির একচেটিয়া এখতিয়ারের বাইরে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দ্বারা সাধারণ শাসন ও ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন। গ্লোবাল কমন্সের উদাহরণ হল পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল, অ্যান্টার্কটিকা, মহাসাগরের তল এবং বাইরের মহাকাশ।  এই ক্ষেত্রে পরিবেশও গ্লোবাল কমন্সের একটি এবং এর জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের সহযোগিতা ও সুরক্ষা প্রয়োজন।  গ্লোবাল কমন্স নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে শোষিত হয়:  ক শিল্পায়ন ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন- উন্নয়ন ও শিল্পায়ন ঘটাতে এবং আরও কিছুর জন্য অতৃপ্ত লোভ মেটানোর জন্য, মানুষ স্থায়ীভাবে পরিবেশের ক্ষতি করেছে, জীববৈচিত্র্যের স্থায়ী ক্ষতি করেছে যার ফলে বহু প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণী বিলুপ্ত হয়েছে। অত্যধিক নগরায়ন এবং শিল্পায়ন দূষণ বাড়িয়েছে, বন উজাড়ের দিকে পরিচালিত করেছে এবং জলবায়ুতে নাটকীয় পরিবর্তন এনেছে।  খ. ক্রমবর্ধমান দূষণ এবং বৈশ্বিক উষ্ণতার প্রভাবের কারণে অ্যান্টার্কটিকা দ্রুত পরিবেশগত অবক্ষয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। অ্যান্টার্কটিক এবং আর্কটিক অঞ্চলের অংশগুলিও তেল ছড়িয়ে পড়ার বর্জ্য থেকে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়েছে।...

অভিবাসীদের সমস্যা

অভিবাসীদের সমস্যা চরম ডানপন্থীদেরকে থামাতে হলে নেদারল্যান্ডকে অবশ্যই নিজেদের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলোতে নজর দিতে হবে  ইউরোপীয়ান রাজনীতিতে অভিবাসনের সমস্যা কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তা ডাচ প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট্টের সরকারের পতনের মাধ্যমে আরও স্পষ্ট হয়েছে। ১৩ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা রুট্টে উদ্বাস্তুদের একটি প্রস্তাবিত নীতির জন্য তার জোট সঙ্গীদের সমর্থন পেতে ব্যর্থ হওয়ার পর ইস্তফা দিয়েছেন। জানা গিয়েছে, এটিতে দুটি স্তর ছিল — যারা সংঘাতের পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে সাময়িকভাবে পালিয়ে আসছেন এবং যারা অত্যাচারের হাত থেকে বাঁচতে পাকাপাকিভাবে পালিয়ে আসছেন — এবং নেদারল্যান্ডে বসবাসকারী স্বীকৃত উদ্বাস্তুদের সন্তানদেরকে তাদের বাবা-মায়েদের কাছে থাকার জন্য দুই বছর অপেক্ষা করতে হবে। রুট্টের মধ্য-ডানপন্থী জোট সঙ্গী পিপলস পার্টি ফর ফ্রিডম অ্যান্ড ডেমোক্রেসি দুই স্তরীয় সিস্টেমকে সমর্থন করলেও দুই বছর অপেক্ষা করার যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তার বিরোধীতা করেছে। এই অবস্থায় রুট্টে আপস করার পরিবর্তে, প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। এমনকি রাজনীতি থেকেও নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যদিও তিনি এ...

বঙ্কিমচন্দ্রের জাতীয়তাবাদ /অনুশীলন তত্ত্ব

বঙ্কিমচন্দ্রের জাতীয়তাবাদ /অনুশীলন তত্ত্ব  ঊনবিংশ শতক বাঙ্গালী জীবনে এক খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়। আমরা বাঙ্গালী মহাপুরুষ বলতে মূলত যাঁদের বুঝি তাঁদের প্রায় সকলেরই জন্ম এই শতকে। কিন্তু এই শতকেই কিছু ইংরেজি শিক্ষিত বাঙ্গালী পাশ্চাত্ত্যের অন্ধ অনুকরণে ব্রতী হয়েছিলেন। এর বিরুদ্ধে যারা পাশ্চাত্ত্যের দর্শন-ইতিহাস থেকে শেখার পাশাপাশি ভারতীয় সংস্কৃতি-ঐতিহ্য-ধর্ম থেকেই ভারতীয়দের আত্মশক্তি অর্জন করে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াই করা উচিত বলে মনে করতেন তাঁদের পুরোধা ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ অমলেশ ত্রিপাঠী তাঁর The Extremist Challenge গ্রন্থে (যার বাংলা অনুবাদ হল ভারতের মুক্তিসংগ্রামে চরমপন্থী পর্ব) ভারতীয় রাজনীতিতে চরমপন্থী মতবাদের ভাবগত পটভূমি তৈরীর পিছনে তিনজন ব্যক্তিত্বের ভূমিকার কথা বলেছেন – বঙ্কিমচন্দ্র, স্বামী বিবেকানন্দ ও দয়ানন্দ সরস্বতী। Charles Himesath তাঁর The Indian Nationalism and Hindu Social Reform গ্রন্থে বঙ্কিমচন্দ্রের সাহিত্য-কৃতির মধ্যেই চরমপন্থী রাজনৈতিক আদর্শের উৎস আবিষ্কার করেছেন। বহু ইউরোপীয় ও ভারতীয় পণ্ডিতও একই মনোভাব পোষণ করেন। বঙ্কিমচন্দ্র বিশ্বাস কর...

প্যান-আফ্রিকানিজম: পাশ্চাত্য ও আফ্রিকায় কৃষ্ণাঙ্গ-মুক্তির আন্দোলন

ইউরোপের অনেকে দেশেই আঠারো শতকে এক বিশাল ঘটনা ঘটে। ইউরোপীয় রেনেসাঁর পর সমাজে চার্চের প্রভাব অনেক কমে আসে। এতদিন যারা বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করতেন, তাদেরকে ভয়ে ভয়ে থাকতে হয়েছিল। চার্চের বেঁধে দেয়া নিয়মের বাইরে গেলেই যে কঠিন শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে– এটি ছিল একেবারে নিশ্চিত ঘটনা। কিন্তু রেনেসাঁর পর সমাজে চার্চের প্রভাব কমে আসে, কয়েক শতক ধরে স্থির হয়ে থাকা বিজ্ঞান নতুন উদ্যমে পা ফেলতে শুরু করে। বিজ্ঞানের ছোঁয়ায় গতানুগতিক বহু ক্ষেত্র পাল্টে যেতে শুরু করে। বিজ্ঞানের নতুন পথচলাতেই একসময় ইউরোপের বেশ কিছু দেশে শিল্পবিপ্লব হয়। আগে কৃষিকে কেন্দ্র করে দেশগুলোর অর্থনীতি আবর্তিত হতো। কিন্তু শিল্পবিপ্লবের পর কৃষির ভূমিকা শুধু শিল্পপণ্য উৎপাদনের জন্য কাঁচামাল সরবরাহের মধ্যেই সীমিত হয়ে যায়। আগে যেখানে জমিদাররা সমাজের অভিজাত শ্রেণী হিসেবে প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করতেন, শিল্পবিপ্লবের পর বুর্জোয়া শিল্পপতিরা সমাজের নতুন অভিজাত শ্রেণী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। শিল্পবিপ্লবের প্রধান ছোঁয়া লেগেছিল দেশগুলোর অর্থনীতিতে। শিল্পবিপ্লবের আগে দেশগুলোতে শিল্পখাত তেমন বিস্তার লাভ করতে পারেনি। আসলে একটা শিল্পের বিস্তারের জন্য প্...

তথ্যের অধিকার আইন ২০০৫

ভারতের আরটিআই আইন (RTI Act) কী? এটির গুরুত্ব কী? এটি কীভাবে ব্যবহার করা সম্ভব? RTI Act অর্থাৎ Right to Information Act, 2005 বা তথ্য জানার অধিকার আইন, ২০০৫ । সংসদের দ্বারা গৃহীত এটি একটি আইন, যাতে নাগরিকগণ লোক-কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণের অধীনে থাকা তথ্য যাতে সহজে লাভ করতে পারে তারবাবে ব্যবহারিক পদ্ধতি এটা প্রবর্তন করা হয়েছে। এই আইনটি জম্মু এবং কাশ্মীর বাদে ভারতের সব রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলে প্রযোজ্য। তথ্য জানার অধিকার সংক্রান্ত জম্মু এবং কাশ্মীরের 'জম্মু এবং কাশ্মীর তথ্য জানার অধিকার, ২০০৯' শীর্ষক একটি নিজ আইন আছে। এই আইনের অধীনে নাগরিকগণ লোক-কর্তৃপক্ষর (সহজ অর্থে, কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকারের বিভাগসমূহ, রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্ক, বীমা প্রতিষ্ঠান, সরকারী পুঁজি লাভ করা বেসরকারী সংস্থা আদির) নিয়ন্ত্রণের অধীনে থাকা তথ্য নির্দিষ্ট মাসুলের বিনিময়ে জানতে পারে। এই আইনটি ২০০৫ সালের ১৫ জুন সংসদে গৃহীত হয়েছিল এবং সেই বছরে ১৩ অক্টোবর থেকে পূর্ণ কার্যকরী হয়েছিল।'সরকারী গোপনীয়তা আইন, ১৯২৩' (Official Secrets Act 1923)এবং এরকম কয়েকটি আইন নাগরিকের তথ্য লাভ করার ক্ষেত্রে যে প্র...